সংবাদ শিরোনাম :
আদালতের রায় পেয়ে দখলদারদের ৭ দিনের সময় দিলেন বাড়ির মালিক ভূমি অফিসে সেবাপ্রার্থীরা যেন হয়রানিমুক্ত সেবা পায়- জাহিদুল ইসলাম মিঞা ‘বিষপান করা’ চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো চার যুবকের পাশে তারেক রহমান যুবদল নেতার বিরুদ্ধে সাংবাদিকের পায়ের রগ কেটে ফেলার হুমকির অভিযোগ সাংবাদিকদের প্রতি তাচ্ছিল্য: নেতা হওয়ার উন্মাদনায় অচিরেই অব্যাহত অবনতি অনিবার্য হেফাজতে ইসলামের কর্মীরা রাজপথে রক্ত দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে:  মাওলানা ফেরদাউসুর  ফতুল্লায় চুন্নুর ভাতিজাদের তাণ্ডব, প্রশাসনের নীরব ভূমিকা! ফতুল্লায় আজমেরী সমর্থকদের ঝটিকা মিছিল’ বিএনপির ধাওয়া বিএনপি ক্ষমতায় গেলে জুলাই আন্দোলনের সকল শহীদ এবং আহতদের দায়িত্ব নেবে রাষ্ট্র: রিজভী ভোক্তা সচেতনতার নবযাত্রা শুরু করলো সিসিএস নারায়ণগঞ্জ
সোমবার, ২৬ মে ২০২৫, ০৫:১৪ পূর্বাহ্ন

আওয়ামী লীগের সাবেক এমপি মজনু-রিপুসহ ৪৮৪ জনের বিরুদ্ধে মামলা

মিন্টু ইসলাম বগুড়া প্রতিনিধি: / ৪২ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : মঙ্গলবার, ২৫ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

বগুড়ায় বিএনপি নেতা মো. মাহাবুবুর রহমান নামের এক ব্যক্তিকে গুলি করে আহত করার অভিযোগে বগুড়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মো. মজিবুর রহমান (মজনু) ও সম্পাদক রাগেবুল আহসান রিপুসহ ১৮৪ জনের নাম উল্লেখ করে মামলা হয়েছে। মামলা অজ্ঞাত আসামী করা হয়েছে আরও ৩০০ জনকে।

আজ সোমবার (২৪ ফেব্রুয়ারি) বগুড়ার শাজাহানপুর আমলী আদালতে এই মামলা করা হয়। আদালত মামলার আবেদন গ্রহণ করে এফআইআর হিসেবে গ্রহণের জন্য শাহাজানপুর থানার ওসিকে নির্দেশ দেন বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে।

মামলার আসামীদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মঞ্জুরুল আলম মোহন, জেলা আওয়ামী লীগ নেতা টি জামান নিকেতা, রফি নেওয়াজ খান রবিন, একেএম আসাদুর রহমান দুলু, ওবায়দুল হাসান ববি, মাসুদুর রহমান মিলন, সুলতান মাহমুদ খান রনি, শুভাশীষ পোদ্দার লিটন, জেলা আওয়ামী লীগ ছাড়াও, যুবলীগ, ছাত্রলীগ, স্বেচ্ছাসেবক লীগ, ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের আসামি করা হয়।

বগুড়া পৌরসভার ১৩ নম্বর ওয়ার্ড বিএনপির নেতা মামলার বাদি মাহাবুবুর রহমান জানান, ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের ড্যামি নির্বাচনের বিরুদ্ধে বিএনপি, অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা শাকপালা এলাকায় ২০২৩ সালের ৫ নভেম্বর কর্মসূচি পালন করছিলেন। এ সময় জেলা আওয়ামী লীগের কিছু নেতাকর্মীর নির্দেশে ঘটনাস্থলে ককটেল, পেট্রোল বোমা, গান পাউডার, আগ্নেয়াস্ত্র, পিস্তল, রামদাসহ আমাদের শাস্তিপূর্ণ কর্মসূচিতে হামলা করেন। এক সময় জেলা আওয়ামী লীগের নেতা রফি নেওয়াজ খান রবিন, মাসুদুর রহমান মিলন ও শুভাশীষ পোদ্দার লিটনের হাতে থাকা পিস্তলের গুলি আমার পায়ে লাগে। এতে আমি গুরুতর আহত হই।

পরে আমি টিএমএসএস মেডিকেল কলেজ ও রফাতুল্লাহ কমিউনিটি হাসপাতাল ভর্তি হয়ে চিকিৎসা নিই। গুলির কারণে আমার বাম পা চিরতরে পুঙ্গু হয়ে যায়। গত ৫ আগস্টের আগে ফ্যাসিস্ট দলীয় পুলিশ থাকায় আইনগত পদক্ষেপ নিতে দেরি হয়েছে।

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..