জগন্নাথপুরে ২০ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট সহ মাদক ব্যবসায়ী চৈল (৩৬), আদালত কর্তৃক গ্রেপ্তারি পরোয়ানা ভূক্ত পলাতক আসামী সুজন (৩৫) ও সুমন্ত (৩০)কে গ্রেপ্তার করেছে থানা পুলিশ। আসামীদের জেল হাজতে প্রেরন করা হয়েছে।
থানা ও আদালত সুত্রে জানাযায়, সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মাহফুজ ইমতিয়াজ ভূঁঞার দিক নির্দেশনায় অত্র থানার এসআই রফিকুল ইসলাম এর নেতৃত্বে একদল পুলিশ ১৮ই সেপ্টেম্বর দিবাগত রাতে জগন্নাথপুর থানা এলাকায় রাত্রীকালীন জরুরী আইন শৃঙ্খলা ডিউটি পরিচালনাকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জগন্নাথপুর পৌর পয়েন্ট সংলগ্ন মার্সেল নেক্সট ইলেকট্রনিক্স এর সামনে পাকা রাস্তার উপর থেকে জগন্নাথপুর পৌর শহরের ইকড়ছই গ্রাম নিবাসী আরজু মিয়ার ছেলে মাদক ব্যবসায়ী মোঃ চৈল উদ্দিন মিয়া (৩৬)কে আটক করার পাশা-পাশি তাহার দেহ তল্লাশী করিয়া তাহার পড়নে থাকা থ্রি-কোয়ার্টার জিন্স প্যান্টের সামনের ডান পকেট হইতে ছয় হাজার টাকা সমপরিমাণ মূল্যের ২০ (বিশ) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট করেছেন। এ ব্যপারে জগন্নাথপুর থানার এসআই মোঃ হাদী আব্দুল্লাহ বাদী হয়ে জগন্নাথপুর থানায় গ্রেফতারকৃত আসামীর বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ এর ৩৬(১) সারণির ১০(ক) ধারায় এজাহার দায়ের করেছেন( জগন্নাথপুর থানার মামলা নং-১২, তারিখ-১৯/০৯/ ২০২৫ ইং, ধারা- মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন ২০১৮ এর ৩৬(১) সারণির ১০(ক)। এছাড়াও জগন্নাথপুর উপজেলার মেঘারকান্দী গ্রাম নিবাসী মৃত বিষ্ণুপদ দাস এর ছেলে ননজিআর- ১৩৭/ ২৫(জগঃ) এর গ্রেফতারী পরোয়ানাভুক্ত পলাতক আসামী সুজন দাস (৩৫), একই গ্রাম নিবাসী দূর্গাপদ দাস এর ছেলে ননজিআর- ১৩৭/২৫ (জগঃ) মামলায় আদালত কর্তৃক গ্রেফতারী পরোয়ানাভুক্ত পলাতক আসামী সুমন্ত দাস (৩০) কে গ্রেপ্তার করেন। গ্রেপ্তারকৃত আসামীদের যথাযথ পুলিশ স্কটের মাধ্যমে ১৯ শে সেপ্টেম্বর রোজ শুক্রবার সুনামগঞ্জ আদালতে প্রেরণ করে থানা পুলিশ। আদালত এর বিজ্ঞ বিচারক আসামীদের জেল হাজতে প্রেরন করেছেন।
এবিষয়ে সত্যতা নিশ্চিত করেছেন, জগন্নাথপুর থানার অফিসার ইনচার্জ মাহফুজ ইমতিয়াজ ভূঁঞা।
আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...