সংবাদ শিরোনাম :
আদালতের রায় পেয়ে দখলদারদের ৭ দিনের সময় দিলেন বাড়ির মালিক ভূমি অফিসে সেবাপ্রার্থীরা যেন হয়রানিমুক্ত সেবা পায়- জাহিদুল ইসলাম মিঞা ‘বিষপান করা’ চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো চার যুবকের পাশে তারেক রহমান যুবদল নেতার বিরুদ্ধে সাংবাদিকের পায়ের রগ কেটে ফেলার হুমকির অভিযোগ সাংবাদিকদের প্রতি তাচ্ছিল্য: নেতা হওয়ার উন্মাদনায় অচিরেই অব্যাহত অবনতি অনিবার্য হেফাজতে ইসলামের কর্মীরা রাজপথে রক্ত দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে:  মাওলানা ফেরদাউসুর  ফতুল্লায় চুন্নুর ভাতিজাদের তাণ্ডব, প্রশাসনের নীরব ভূমিকা! ফতুল্লায় আজমেরী সমর্থকদের ঝটিকা মিছিল’ বিএনপির ধাওয়া বিএনপি ক্ষমতায় গেলে জুলাই আন্দোলনের সকল শহীদ এবং আহতদের দায়িত্ব নেবে রাষ্ট্র: রিজভী ভোক্তা সচেতনতার নবযাত্রা শুরু করলো সিসিএস নারায়ণগঞ্জ
সোমবার, ২৬ মে ২০২৫, ০৪:৪৮ পূর্বাহ্ন

খানপুর রোডে তাকোজ খাবারের দোকানে সিলিন্ডার বিস্ফোরণ আহত ৪

স্বপ্নবাংলা নিউজ ডেস্ক / ১১২ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : বৃহস্পতিবার, ৫ ডিসেম্বর, ২০২৪

নারায়ণগঞ্জ খানপুর হাসপাতাল রোডে, Tacos রেস্তোরাঁয় গ্যাস লিকেজ হয়ে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে অদ্য সন্ধ্যা ৬:২০ ঘটিকায়।এ সময় ওই রেস্তোরাঁয় থানা ৩ কর্মচারী আগুনে দগ্ধ হয় এবং এক জন ছিটকে দোকানের বাহিরে পরে যায়।আহতদের খানপুর হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে গেলে, চিকিৎসক তাদের ঢাকায় বার্ণ ও সার্জারীতে নিয়ে যেতে বলে। তবে সরে জমিনে গিয়ে দেখা যায় উক্ত রেস্তোরাঁটি বন্ধ রয়েছে। এবং চেয়ার টেবিল গুলোও এমন ভাবে গোছানো মনে হবে কিছুই হয় নি। এবং এত বড় একটি দূর্ঘটনার কথা আশে পাশের দোকানদারেরা দেখেও নিরব ও তারা কিছু দেখি নি বলেছে।বিষয়টি সন্দেহ হওয়ায়, খানপুর হাসপাতালে গেলে, অতঃপর ঘটনার সত্যতা পাওয়া যায়। এই বিষয়ে দোকানের মালিক ফয়সাল কে সাংবাদিক কল করলে তিনি ঘটনাটি পুরোপুরি অস্বীকার করে। গোপন সুত্রে জানা যায়,ফয়সাল নিজেই এম্বুলেন্স দিয়ে আহতদের হাসপাতালে নিয়ে গিয়েছে এবং সংবাদ কর্মিদের সাথে কথা বলাকালিন সে এম্বুলেন্সেই ছিলো। অপর দিকে আরেক মালিক অপু কে কল দিলে তিনি বলেন খানপুরে আমার কোনো দোকান নেই এবং আমি সিলিন্ডার বিস্ফোরণের বিষয়ে অবগত নয়। এই বিষয়ে এখোনো থানায় কোনো অভিযোগ হয় নি, অফিসার বলেন আমরা অভিযোগ পাই নি, তবে যদি পাই অবশ্যই ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। খানপুর রোডে যেখানে সন্ধ্যা হলেই শত মানুষের ঢল এবং পিছনে হাসপাতাল সেখানে চিকিৎসা সেবা নিতেও আসে হাজার মানুষ। আসে পাশে রয়েছে বিদ্যুতিক ট্রান্সমিটার। একটি দূর্ঘটনা ঘটলে পুরো এড়িয়াটা বিলিন হতে মাত্রা কয়েক ঘন্টা সময় নিবে। ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে উঠা এসব রেস্তোরাঁর অসাবধানতার কারনে ঘটতে পারে বড় দূর্ঘটনা।এসব বিষয় গুলো সকলের নজরে আনা প্রয়োজন। এতো বড় একটি ঘটনা ধামাচাপা দিতে ব্যস্ত সকলেই। এবং ঘটনার বিবরণ দিনে নারাজ সকলেই ভয়ে নাকি সেটা জানা নেই কারো।এটার পিছনে কি রয়েছে কোনো ভাই এর হাত?

 

বিশেষ প্রতিনিধি

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..