সংবাদ শিরোনাম :
ড্রেনে গ্যাস জমে সিদ্ধিরগঞ্জে বিকট শব্দে বিস্ফোরণ, কেঁপে উঠল পুরো এলাকা বগুড়ার ধুনটে যমুনা নদীর ভয়াবহ ভাঙন, আতঙ্কে নদীপাড়ের মানুষ বগুড়ার শেরপুর উপজেলায় আইনসৃঙ্খলা বিষয়ক মাসিক সভা অনুষ্ঠিত  গোয়াল ঘরের তালা ভেঙে ৬টি গরু চুরি,আতংকিত এলাকাবাসী রাতের আধাঁরে অতর্কিত হামলায় দুই যুবক আহত,থানায় অভিযোগ হাইকোর্টের বিচারপতি হলেন সারজিস আলমের শ্বশুর মসজিদসংলগ্ন জঙ্গল থেকে অস্ত্র উদ্ধার রায়পুরায় লাইসেন্সবিহীন ফুড কারখানায় মোবাইল কোর্ট, ২৫ হাজার টাকা জরিমানা ডাকাতির প্রস্তুতি কালে ০৬ (ছয়) ডাকাত গ্রেফতার প্রশাসনকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপচেষ্টা ব্যর্থ হবে: ওসি লিয়াকত হোসেন
মঙ্গলবার, ২৬ অগাস্ট ২০২৫, ০৬:১৪ অপরাহ্ন

জগন্নাথপুরে কুশিয়ারা নদীর তীর সংরক্ষণের দাবীতে এলাকাবাসীর মানববন্ধন

হুমায়ূন কবীর ফরীদি, বিশেষ প্রতিনিধিঃ / ৮৮ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫

কুশিয়ারা নদীর ভয়াহবহ ভাঙ্গন থেকে বিভিন্ন গ্রামীণ জনপদ ও বসতবাড়ী সংরক্ষণের দাবীতে জগন্নাথপুরে মানববন্ধন কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে ।

সুনামগঞ্জের জগন্নাথপুর উপজেলার পাইলগাঁও ইউনিয়নের জালালপুর, খানপুর, গঙ্গা নগর, মধীপুর গ্রামের বসতবাড়ি, বেড়ীবাঁধ, সড়ক, কবরস্থান ও খেলার মাঠ রক্ষায় এলাকাবাসীর আয়োজনে ১০ ই ফেব্রুয়ারি রোজ সোমবার  সকাল ১১ ঘটিকার সময়  জালালপুর-খানপুর কুশিয়ারা নদীর ভাঙ্গন কবলিত এলাকায় মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বক্তব্য  রাখেন, সমাজ সেবক হাজী ফারুক আহমেদ, জালালপুর ক্বাসিমুল উলুম মাদরাসার মুহতামীম মাওলানা বাহা উদ্দিন, মাওলানা বেলাল আহমদ, তমিজ উদ্দিন, রফান উদ্দিন, শাকিল হাসান রনি প্রমুখ। অনুষ্ঠিত মানববন্ধনে এলাকার বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ, বিভিন্ন স্কুল, কলেজ ও মাদরাসার শিক্ষার্থী সহ সহস্রাধিক জনসাধারণ  অংশ গ্রহন করেন। এবং জালালপুর, খানপুর, গঙ্গা নগর, মধীপুর গ্রামবাসী সহ জালালপুর ক্বাসিমুল উলুম মাদরাসা, আল-ইখওয়ান ইসলামি সমাজকল্যাণ সংস্থা, স্টুডেন্ট ইউনিয়ন ও পাইলগাঁও ইউনিয়ন ডেভলপমেন্ট ট্রাষ্ট ইউকে এই মানববন্ধনে অংশ গ্রহন করেন।

মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, টানা কয়েক দশক ধরে  কুশিয়ারা নদীর ভাঙ্গনে বৃহত্তর জালালপুর, গঙ্গা নগর ও মধীপুর গ্রামের বসতবাড়ি, রাস্তাঘাট, স্কুল, মসজিদ মাদরাসা কুশিয়ারা নদীর ভাঙ্গনে বিলীন হয়েছে, বর্তমানে প্রাচীন গ্রাম খানপুর কুশিয়ারা নদীর তীব্র ভাঙ্গনের শিকার হয়েছে। বর্তমানে জালালপুর গ্রামের যাতায়াতের একমাত্র সরকারি পাকা সড়ক, কবরস্থান, খেলার মাঠ থেকে মাত্র ৫০ ফুট দূরত্বে কুশিয়ারা নদীর অবস্থান। যেকোন সময় কুশিয়ারা নদীর ভাঙ্গনে সড়কটি নদী গর্ভে বিলীন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বক্তারা আরও বলেন, আমাদের চারটি গ্রামের শতাধিক বসতবাড়ি কুশিয়ারা নদীর ভাঙ্গনে  বিলীন হয়েছে, অনেক পরিবার ভিটেমাটি হারিয়েছে, আমাদের এলাকা ভাঙ্গনের কবল থেকে রক্ষায় কেউ এগিয়ে আসেনি। কুশিয়ারা নদীর ভাঙ্গনের কবল থেকে নদীর তীর সংরক্ষণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য সরকার সহ সংশ্লিষ্ট বিভাগের উর্ধতন কর্তৃপক্ষের প্রতি জোর দাবী জানাচ্ছি।

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..