সংবাদ শিরোনাম :
সাংবাদিকদের প্রতি তাচ্ছিল্য: নেতা হওয়ার উন্মাদনায় অচিরেই অব্যাহত অবনতি অনিবার্য হেফাজতে ইসলামের কর্মীরা রাজপথে রক্ত দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে:  মাওলানা ফেরদাউসুর  ফতুল্লায় চুন্নুর ভাতিজাদের তাণ্ডব, প্রশাসনের নীরব ভূমিকা! ফতুল্লায় আজমেরী সমর্থকদের ঝটিকা মিছিল’ বিএনপির ধাওয়া বিএনপি ক্ষমতায় গেলে জুলাই আন্দোলনের সকল শহীদ এবং আহতদের দায়িত্ব নেবে রাষ্ট্র: রিজভী ভোক্তা সচেতনতার নবযাত্রা শুরু করলো সিসিএস নারায়ণগঞ্জ বদলগাছীতে দাবী মৌলিক উন্নয়ন সংস্থার আয়োজনে সমৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় উপজেলা দিবস উদযাপন জগন্নাথপুরে বিদ্যুৎ স্পৃষ্টে একজন নিহত চড়-থাপ্পড় দেওয়াকে কেন্দ্র করে সিদ্ধিরগঞ্জে কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে কিশোর পায়েল খুন, গ্রেফতার-৪ নাসিকের আহ্বান কোরবানির পশুর হাটের১৭টি স্থান
রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ০৪:১০ পূর্বাহ্ন

বগুড়ায় কাচা সবজির দাম কমলেও চাল ডালের ঊর্ধ্বমুখী : মিশ্র প্রতিক্রিয়া ভোক্তাদের

স্বপ্নবাংলা নিউজ ডেস্ক / ৬২ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪

সারাদেশব্যাপী মানুষের চাহিদার অন্যতম খাদ্য দ্রব্য হলো চাল-তেল ও ভাতের সাথে খাওয়ার তরকারী পণ্যের খাবার। বর্তমানে দ্রব্যমূল্য অনেকটা স্বাভাবিক হয়েছে অসহায় সাধারণ মানুষদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে এসেছে তরকারির বাজার আর অস্বস্তিতে চাল ও তেলের বাজার। সরেজমিনে ৩০ ডিসেম্বর সোমবার দুপুরবেলা শেরপুর পৌর এলাকার রেজিস্ট্রি অফিস বাজার ও সবচেয়ে বড় এবং স্বনামধন্য শেরপুর বারদুয়ারী হাটে গিয়ে দেখা যায়, তরকারি পণ্যের দাম কমেছে কয়েকগুণ ফলে স্বস্তি পাচ্ছে ক্রেতাসাধারণরা। যেমন হাটে-বাজারে আলু ৫০ টাকা কেজি, পিয়াজ ৪৫ টাকা কেজি, কাঁচামরিচ ৫০ টাকা কেজি, টমেটো ৫০ টাকা কেজি, কোরলা ৬০ টাকা কেজি, বেগুন ৩০ টাকা কেজি, শিম ৩০ টাকা কেজি, শসা ৩০ কেজি, পেপে ২০ টাকা কেজি, আদা ১ শত টাকা কেজি, ফুলকপি ৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে প্রতিদিন। এছাড়া ও হাটেবাজারে চিকন চাল ৬৫-৭০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে, মোটা চাল ৫৫-৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে ফলে অস্বস্তিতে চালের বাজারে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত আয়ের ক্রেতারা। সোয়াবিন তেলের বাজারে গিয়ে দেখা যায়, ১ লিটার সোয়াবিন ১৭৬ থেকে ১৮৫ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে বোতল। খোলা তেল সোয়াবিন ১৮০ টাকা থেকে ১৯০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে ফলে তেলের দাম না কমায়  হতাশ সাধারণ মানুষ। শেরপুরে রেজিস্ট্রি অফিস সংলগ্ন সকাল বাজারের ব্যবসায়ী আশাদুল ইসলাম রনজু বলেন তরকারির দাম অনেক কমেছে ফলে ক্রেতারা অনেক খুশি বিশেষ করে যারা দিনমজুর নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা। বাজারে আগত ক্রেতা আব্বাস আলী জানান গত কয়েকমাস আগেও ছিলো আকাশচুম্বী তরকারির দাম, কেননা কাঁচা মরিচ চারশো আর পিয়াজ দেড়শো ছিলো বলে সমালোচনা হয়েছে তখন, এখন কমেছে তরকারি পণ্যের দাম কিন্তু চাল ও তেলের দাম না কমায় একটু খরচ কমেছে মাত্র। বর্তমান সময়ের এই তরকারির বাজার দর দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে বহাল থাকলে প্রতিদিন ” চাল ও তেলের দাম কমবে বলে আশা করছেন বগুড়া শেরপুরের সুশীল সমাজের মানুষ।

 

মিন্টু ইসলাম বগুড়া প্রতিনিধি:

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..