সোনারগাঁও পৌরসভা নির্বাচন ঘিরে যখন সাধারণ মানুষের মাঝে নানা আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে, তখন একটি নাম বারবার উচ্চারিত হচ্ছে জনগণের মুখে—তিনি হলেন সোনারগাঁও উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মোঃ মোশাররফ হোসেন। রাজনৈতিক দূরদর্শিতা, সাংগঠনিক দক্ষতা এবং মানুষের প্রতি আন্তরিকতা ও দায়বদ্ধতার কারণে পৌরবাসীর কাছে তিনি হয়ে উঠেছেন সবচেয়ে আস্থাভাজন ও যোগ্য মেয়র প্রার্থী।
দলীয় রাজনীতিতে তাঁর দীর্ঘ অভিজ্ঞতা, ত্যাগ-তিতিক্ষা এবং এলাকার প্রতিটি সংকটময় মুহূর্তে জনগণের পাশে দাঁড়ানোর ইতিহাস তাঁকে একটি আলাদা অবস্থানে নিয়ে গেছে। বিভিন্ন সময়ে দুর্দিনে নেতাকর্মীদের পাশে দাঁড়িয়ে মোঃ মোশাররফ হোসেন প্রমাণ করেছেন যে, নেতৃত্ব মানেই দায়িত্বশীলতা আর জনসেবা।
সোনারগাঁও পৌরসভার বাসিন্দারা মনে করেন, একজন পরিচ্ছন্ন, জনবান্ধব এবং পরীক্ষিত নেতা হিসেবে মোশাররফ হোসেনই হচ্ছেন একমাত্র যোগ্য ব্যক্তি, যিনি মেয়র পদে আসীন হয়ে এই পৌরসভাকে উন্নয়নের নতুন দিগন্তে নিয়ে যেতে পারবেন।
এ বিষয়ে স্থানীয় একজন প্রবীণ রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বলেন, “মোশাররফ হোসেন শুধু রাজনীতিকই নন, তিনি একজন সৎ ও জনহিতৈষী মানুষ। পৌরবাসী তাঁর কাছ থেকে স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক ও আধুনিক পৌরসভা পরিচালনার প্রত্যাশা করে।”
স্থানীয় তরুণ প্রজন্মের মধ্যেও তাঁর জনপ্রিয়তা আকাশছোঁয়া। শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অবকাঠামো ও যুব উন্নয়নের নানা প্রস্তাবনা ও পরিকল্পনার কারণে তরুণ ভোটারদের এক বিশাল অংশ ইতোমধ্যেই তাঁকে সমর্থন জানিয়ে মাঠে নেমেছে।
সাধারণ মানুষের ভাষ্য অনুযায়ী, বিএনপির পক্ষ থেকে যদি মোঃ মোশাররফ হোসেনকে মনোনয়ন দেওয়া হয়, তাহলে তা হবে সঠিক ও সময়োপযোগী সিদ্ধান্ত। কারণ তিনি শুধু দলের নয়, বরং সোনারগাঁও পৌরসভার সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের পছন্দের একজন নেতা।
জনগণের দাবি এখন একটাই—সোনারগাঁও পৌরসভার পরবর্তী মেয়র হিসেবে দেখতে চায় মোঃ মোশাররফ হোসেনকে। দলীয় সিদ্ধান্ত এবং জনগণের রায় মিললে আগামী দিনগুলোতে সোনারগাঁও পৌরসভা পাবে এক দক্ষ, মানবিক ও সাহসী নেতৃত্ব।
আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...