সংবাদ শিরোনাম :
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ নারায়ণগঞ্জ থেকে উদ্ধার বিএনপির মনোনয়ন চান ছয়জন, সবদিকে এগিয়ে মাহবুবুর রহমান সরকার বিস্ফোরণ মামলায় মীর্জা ফখরুলসহ ৬৫ জনকে অব্যাহতি ২৪ ঘন্টা না যেতে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে আবারো দুর্ঘটনা, নিহত আরও ৩ খুলনায় ট্রলার-ফেরি মুখোমুখি সংঘর্ষ, শিশুসহ নিখোঁজ ৩ আবহাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ আপডেট! ভারী থেকে অতিভারী বর্ষনের সতর্কতা! আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে দলীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক আচরণ চাই: মাসুদুজ্জামান মাসুদ বন্দরে ২৮ ড্রাম চোরাই পামওয়েলসহ দুইজন গ্রেফতার ফাঁদ পেতে ভূয়া সার্টিফিকেট/আইডি কার্ড তৈরির দোকানে অভিযান, বিপুল সংখ্যক ভুয়া সার্টিফিকেট, আইডি, দলিল উদ্ধার  ফতুল্লায় চোরের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ মানুষ, সাংবাদিক সুজনের বাড়িতে দুর্ধষ চুরি 
শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ১১:৫২ অপরাহ্ন

রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে টিপুর তৃতীয় দিনের দোয়া ও মিলাদ

স্বপ্নবাংলা নিউজ ডেস্ক / ১৩১ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : সোমবার, ২ জুন, ২০২৫

রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৪তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আবু আল ইউসুফ খান টিপুর নেতৃত্বে তৃতীয় দিনের কর্মসূচি অনুষ্ঠিত হয়েছে। দোয়া, মিলাদ মাহফিল ও গরিবদের মধ্যে খাবার বিতরণের মাধ্যমে শহীদ রাষ্ট্রপতির আদর্শকে স্মরণ করেছে স্থানীয় নেতা-কর্মীরা।

রবিবার সকালে আইনজীবী ভবন মসজিদ ও সিভিল সার্জন মসজিদে বিশেষ দোয়া ও মোনাজাতের আয়োজন করা হয়। এতে জিয়াউর রহমানের রুহের মাগফিরাত ও দেশের সমৃদ্ধি কামনা করা হয়। টিপু তার বক্তব্যে বলেন, “জিয়ার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে তরুণদের এগিয়ে আসতে হবে। তাঁর আদর্শই আমাদের পথ দেখাবে।”

দোয়া শেষে নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন স্থানে গরিব ও দিনমজুরদের মধ্যে রান্না করা খাবার বিতরণ করা হয়। অনন্য নজির স্থাপন করে টিপু নিজে সাধারণ মানুষের সঙ্গে বসে এই খাবার গ্রহণ করেন, যা উপস্থিতদের মধ্যে গভীর আবহ তৈরি করে। স্থানীয় বাসিন্দা হাবিব খন্দকার বলেন, *”নেতারা যখন এভাবে মানুষের কষ্ট বুঝতে আসেন, তখনই প্রকৃত পরিবর্তন আসে।”

খাবার বিতরণকালে টিপু সাংবাদিকদের বলেন, “জিয়ার স্বপ্ন ছিল দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ। আজ আমরা তাঁর স্মৃতিকে শ্রদ্ধা জানাতে গরিবের পাশে দাঁড়িয়েছি।” বিশ্লেষকরা এই আয়োজনকে রাজনৈতিক আনুষ্ঠানিকতার বাইরে গিয়ে “মানবিক সংযোগের মডেল” হিসেবে অভিহিত করেন।

মহানগর বিএনপির নেতৃত্ব জানায়, শাহাদাত বার্ষিকীর এই সামাজিক উদ্যোগ আগামীতেও অব্যাহত থাকবে। জিয়াউর রহমানের জনগণের প্রতি ভালোবাসাকে ধারণ করেই ভবিষ্যত কর্মসূচি নির্ধারণ করা হবে বলে তারা ঘোষণা দেন।

নারায়ণগঞ্জের এই আয়োজন শুধু একটি বার্ষিকী নয়, বরং রাজনীতির বাইরে মানবতার ইতিহাস লেখার প্রয়াস—যেখানে নেতৃত্ব ও সাধারণ মানুষের মেলবন্ধনই ছিল মূল আকর্ষণ।

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..