সংবাদ শিরোনাম :
সাংবাদিকদের প্রতি তাচ্ছিল্য: নেতা হওয়ার উন্মাদনায় অচিরেই অব্যাহত অবনতি অনিবার্য হেফাজতে ইসলামের কর্মীরা রাজপথে রক্ত দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে:  মাওলানা ফেরদাউসুর  ফতুল্লায় চুন্নুর ভাতিজাদের তাণ্ডব, প্রশাসনের নীরব ভূমিকা! ফতুল্লায় আজমেরী সমর্থকদের ঝটিকা মিছিল’ বিএনপির ধাওয়া বিএনপি ক্ষমতায় গেলে জুলাই আন্দোলনের সকল শহীদ এবং আহতদের দায়িত্ব নেবে রাষ্ট্র: রিজভী ভোক্তা সচেতনতার নবযাত্রা শুরু করলো সিসিএস নারায়ণগঞ্জ বদলগাছীতে দাবী মৌলিক উন্নয়ন সংস্থার আয়োজনে সমৃদ্ধি কর্মসূচীর আওতায় উপজেলা দিবস উদযাপন জগন্নাথপুরে বিদ্যুৎ স্পৃষ্টে একজন নিহত চড়-থাপ্পড় দেওয়াকে কেন্দ্র করে সিদ্ধিরগঞ্জে কিশোর গ্যাংয়ের ছুরিকাঘাতে কিশোর পায়েল খুন, গ্রেফতার-৪ নাসিকের আহ্বান কোরবানির পশুর হাটের১৭টি স্থান
রবিবার, ২৫ মে ২০২৫, ০৪:০৫ পূর্বাহ্ন

রূপগঞ্জে গাজী টায়ারস কারখানায় আগুনে নিখোঁজ স্বজনদের থানায় অবস্থান

স্বপ্নবাংলা নিউজ ডেস্ক / ৬৫ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : বৃহস্পতিবার, ৯ জানুয়ারী, ২০২৫

নারায়ণগঞ্জের রূপগঞ্জে গাজী টায়ারস কারখানায় লুটপাটের পর আগুন দেওয়ার ঘটনায় নিখোঁজদের সন্ধান চেয়ে বিক্ষোভ করেছেন তাদের পরিবারের সদস্যরা।

বুধবার দুপুরে রুপগঞ্জ থানার সামনে বিক্ষোভ করেন তারা। এ সময় নিখোঁজ ব্যক্তিদের ছবি হাতে নিয়ে প্রায় ২ ঘণ্টা থানার সামনে অবস্থান করেন।

এসময় রূপগঞ্জ থানার ওসি তদন্ত মোঃ গোলাম মোস্তফা বিক্ষোভরত স্বজনদের বুঝিয়ে থানা থেকে সরিয়ে দেন।

শিক্ষার্থী-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর গত ২৫ আগস্ট গাজী টায়ারসে লুটপাটের পর আগুন দেয় দুর্বৃত্তরা৷ টানা পাঁচদিন ধরে আগুন জ্বলে এ কারখানায়।

কারখানাটির মালিক আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী ও সংসদ সদস্য গোলাম দস্তগীর গাজী।
গত ১২ সেপ্টেম্বর জেলা প্রশাসনের এক তদন্ত প্রতিবেদনে এ অগ্নিকাণ্ডে ১৮২ জন নিখোঁজ রয়েছেন বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

নিখোঁজ সন্ধান চেয়ে বিক্ষোভের সময় তাদের স্বজনরা বলেন, আগুনের ঘটনার ৫ মাস পেরিয়ে গেলেও নিখোঁজদের কোনো সন্ধান দিতে পারেনি সরকারি কোনো সংস্থা। অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় তাদের মৃত্যু হয়েছে কিনা সে ব্যাপারে নিশ্চিত করে কিছু বলছে না প্রশাসনের লোকজন। কারখানার ভেতরে দেহাবশেষ কিছু আছে কিনা সে ব্যাপারেও অনুসন্ধান চালানো হয়নি।
নিখোঁজদের সন্ধান দিতে প্রশাসন অবহেলা করছে বলেও অভিযোগ করেন তাদের স্বজনরা।
এ ব্যাপারে ওসি তদন্ত গোলাম মোস্তফা বলেন, গাজী টায়ারসে আগুনের ঘটনায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে প্রধান করে ৮ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছিল। সেই তদন্ত কমিটি ১৮২ জন নিখোঁজের একটি তালিকা তৈরি করেছে। ঐসময় সেনাবাহিনী কাজ করেছে। যাদের নাম মিস গেছে তারা নতুন করে নাম ঠিকানা দেন। আবার খোজ নিবো।

 

মোঃ আবু কাওছার মিঠু
রুপগঞ্জ নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধঃ

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..