সংবাদ শিরোনাম :
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ নারায়ণগঞ্জ থেকে উদ্ধার বিএনপির মনোনয়ন চান ছয়জন, সবদিকে এগিয়ে মাহবুবুর রহমান সরকার বিস্ফোরণ মামলায় মীর্জা ফখরুলসহ ৬৫ জনকে অব্যাহতি ২৪ ঘন্টা না যেতে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে আবারো দুর্ঘটনা, নিহত আরও ৩ খুলনায় ট্রলার-ফেরি মুখোমুখি সংঘর্ষ, শিশুসহ নিখোঁজ ৩ আবহাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ আপডেট! ভারী থেকে অতিভারী বর্ষনের সতর্কতা! আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে দলীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক আচরণ চাই: মাসুদুজ্জামান মাসুদ বন্দরে ২৮ ড্রাম চোরাই পামওয়েলসহ দুইজন গ্রেফতার ফাঁদ পেতে ভূয়া সার্টিফিকেট/আইডি কার্ড তৈরির দোকানে অভিযান, বিপুল সংখ্যক ভুয়া সার্টিফিকেট, আইডি, দলিল উদ্ধার  ফতুল্লায় চোরের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ মানুষ, সাংবাদিক সুজনের বাড়িতে দুর্ধষ চুরি 
শনিবার, ২৩ অগাস্ট ২০২৫, ০১:১৪ পূর্বাহ্ন

সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের নামধারী সভাপতি এবং সেক্রেটারি থেকে সাবধান

স্বপ্নবাংলা নিউজ ডেস্ক / ১১৯ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪

নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতির সহ আরো প্রায় ১৫ – ২০ জনের উপস্থিতে গত ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ সদর উপজেলা প্রেসক্লাবের বর্তমান সভাপতি নাবিলা শারমিনের কাছে আগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে।যা লিখিত এবং ভিডিও আকারে ধারন করা হয়,এবং পরবর্তীতে দুই জন মিলে সমন্বয়ে কমিটি বা ক্লাব পরিচালনার কথা বলেন বর্তমান সভাপতি। এতে সাবেক সভাপতি অস্বীকৃতি জানিয়ে বর্তমান সভাপতিকে একাই ক্লাব পরিচালনার দায়িত্ব দেন যা কল রেকর্ড এ বিদ্যবান।সেই সুবাদে গত ৬ নভেম্বর ২০২৪ ক্লাবটির পূর্ণ পরিচালনা শুরু হয়। কিন্ত বিগত দিন গুলোতে তাদের ফেইসবুক আইডিতে ক্লাবের সভাপতি লিখা ছিলো তা সাবেক সভাপতি নুর আলম আকন্দ এখনো পরিবর্তন করে নি। এবং সাবেক সেক্রেটারি মো: মনিরুল হক মনির তার প্রোফাইলে সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের লোগো ব্যবহার করছে যা বর্তমান ক্লাবের লোগোর সাথে কোনো মিল নেই। এবং সে সকলকে এখনো সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দাবি করে ( প্রমান কল রেকর্ড) বিভিন্ন মানুষকে সমস্যা সাধানের জন্য তার সাথে দেখা করতে বলে।এবং বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দাবি করে লেনদেন করার খবর ও পাওয়া গিয়েছে। গত ১০ ডিসেম্বর নারায়নগন্জ রেজিস্ট্রি অফিস থেকে সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের কথা বলে কে বা কারা টাকা নিয়ে আসছে, তা বর্তমান সভাপতি জানে না।খবরটি বর্তমান সভাপতি জানতে পেরে বলেছেন” আমাদের ক্লাবের কেউ কোথা ও থেকে চাঁদা তুলে না, বিগত যে অনুষ্ঠান গুলো ক্লাব থেকে হয়েছে তা আমাদের নিজের অর্থায়নে। এবং কেউ যদি আমাদের ক্লাবের কথা বলে চাঁদা দাবি করে তাহলে তাকে আটক রেখে আমাকে কল করবেন। আমাদের প্রতিটি সদস্যকে বলা হয়েছে এই সমস্ত কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকতে। তবুও যদি আমার অবর্তমানে কেউ চাঁদাবাজির সাথে জড়িয়ে পরে সনাক্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এবং সভাপতি নুরুল আলম আকন্দ ও সাধারণ সম্পাদক মনিরুল হক মনির কে তার প্রোফাইলের লোগোটা পরিবর্তন করতে বলেছেন, এবং বর্তমান সাংগঠনিক সম্পাদক ও তাকে সরেজমিনে গিয়ে সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের নাম বলা থেকে বিরত থাকতে বলেছে। ক্লাবের কারো কথায় সে কর্নপাত না করায়, বর্তমান সভাপতি ফতুল্লা মডেল থানায় হাজির হয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি ( জিডি) করেন। এবং মন্তব্য করেন আমার ক্লাবের নামে বদনাম করার জন্য কিছু দূর্নীতি বাজ পিছনে পড়েছে। এদের আইনের আওয়াতায় আনা প্রয়োজন। আমার ক্লাবের সুনাম ক্ষুন্ন হবে এমন কাজ থেকে আমরা সর্বদাই সোচ্চার।

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..