সংবাদ শিরোনাম :
আদালতের রায় পেয়ে দখলদারদের ৭ দিনের সময় দিলেন বাড়ির মালিক ভূমি অফিসে সেবাপ্রার্থীরা যেন হয়রানিমুক্ত সেবা পায়- জাহিদুল ইসলাম মিঞা ‘বিষপান করা’ চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো চার যুবকের পাশে তারেক রহমান যুবদল নেতার বিরুদ্ধে সাংবাদিকের পায়ের রগ কেটে ফেলার হুমকির অভিযোগ সাংবাদিকদের প্রতি তাচ্ছিল্য: নেতা হওয়ার উন্মাদনায় অচিরেই অব্যাহত অবনতি অনিবার্য হেফাজতে ইসলামের কর্মীরা রাজপথে রক্ত দেওয়ার জন্য প্রস্তুত রয়েছে:  মাওলানা ফেরদাউসুর  ফতুল্লায় চুন্নুর ভাতিজাদের তাণ্ডব, প্রশাসনের নীরব ভূমিকা! ফতুল্লায় আজমেরী সমর্থকদের ঝটিকা মিছিল’ বিএনপির ধাওয়া বিএনপি ক্ষমতায় গেলে জুলাই আন্দোলনের সকল শহীদ এবং আহতদের দায়িত্ব নেবে রাষ্ট্র: রিজভী ভোক্তা সচেতনতার নবযাত্রা শুরু করলো সিসিএস নারায়ণগঞ্জ
সোমবার, ২৬ মে ২০২৫, ০৫:০৬ পূর্বাহ্ন

সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের নামধারী সভাপতি এবং সেক্রেটারি থেকে সাবধান

স্বপ্নবাংলা নিউজ ডেস্ক / ৮৬ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর, ২০২৪

নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাবেক সভাপতির সহ আরো প্রায় ১৫ – ২০ জনের উপস্থিতে গত ৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪ সদর উপজেলা প্রেসক্লাবের বর্তমান সভাপতি নাবিলা শারমিনের কাছে আগের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে।যা লিখিত এবং ভিডিও আকারে ধারন করা হয়,এবং পরবর্তীতে দুই জন মিলে সমন্বয়ে কমিটি বা ক্লাব পরিচালনার কথা বলেন বর্তমান সভাপতি। এতে সাবেক সভাপতি অস্বীকৃতি জানিয়ে বর্তমান সভাপতিকে একাই ক্লাব পরিচালনার দায়িত্ব দেন যা কল রেকর্ড এ বিদ্যবান।সেই সুবাদে গত ৬ নভেম্বর ২০২৪ ক্লাবটির পূর্ণ পরিচালনা শুরু হয়। কিন্ত বিগত দিন গুলোতে তাদের ফেইসবুক আইডিতে ক্লাবের সভাপতি লিখা ছিলো তা সাবেক সভাপতি নুর আলম আকন্দ এখনো পরিবর্তন করে নি। এবং সাবেক সেক্রেটারি মো: মনিরুল হক মনির তার প্রোফাইলে সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের লোগো ব্যবহার করছে যা বর্তমান ক্লাবের লোগোর সাথে কোনো মিল নেই। এবং সে সকলকে এখনো সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দাবি করে ( প্রমান কল রেকর্ড) বিভিন্ন মানুষকে সমস্যা সাধানের জন্য তার সাথে দেখা করতে বলে।এবং বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক দাবি করে লেনদেন করার খবর ও পাওয়া গিয়েছে। গত ১০ ডিসেম্বর নারায়নগন্জ রেজিস্ট্রি অফিস থেকে সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের কথা বলে কে বা কারা টাকা নিয়ে আসছে, তা বর্তমান সভাপতি জানে না।খবরটি বর্তমান সভাপতি জানতে পেরে বলেছেন” আমাদের ক্লাবের কেউ কোথা ও থেকে চাঁদা তুলে না, বিগত যে অনুষ্ঠান গুলো ক্লাব থেকে হয়েছে তা আমাদের নিজের অর্থায়নে। এবং কেউ যদি আমাদের ক্লাবের কথা বলে চাঁদা দাবি করে তাহলে তাকে আটক রেখে আমাকে কল করবেন। আমাদের প্রতিটি সদস্যকে বলা হয়েছে এই সমস্ত কর্মকাণ্ড থেকে বিরত থাকতে। তবুও যদি আমার অবর্তমানে কেউ চাঁদাবাজির সাথে জড়িয়ে পরে সনাক্ত করে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এবং সভাপতি নুরুল আলম আকন্দ ও সাধারণ সম্পাদক মনিরুল হক মনির কে তার প্রোফাইলের লোগোটা পরিবর্তন করতে বলেছেন, এবং বর্তমান সাংগঠনিক সম্পাদক ও তাকে সরেজমিনে গিয়ে সদর উপজেলা প্রেস ক্লাবের নাম বলা থেকে বিরত থাকতে বলেছে। ক্লাবের কারো কথায় সে কর্নপাত না করায়, বর্তমান সভাপতি ফতুল্লা মডেল থানায় হাজির হয়ে একটি সাধারণ ডায়েরি ( জিডি) করেন। এবং মন্তব্য করেন আমার ক্লাবের নামে বদনাম করার জন্য কিছু দূর্নীতি বাজ পিছনে পড়েছে। এদের আইনের আওয়াতায় আনা প্রয়োজন। আমার ক্লাবের সুনাম ক্ষুন্ন হবে এমন কাজ থেকে আমরা সর্বদাই সোচ্চার।

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..