প্রবাদে নদীর এ কুল ভাঙ্গে- ওই কুল গড়ে এইতো নদীর কাজ। কুল হারা সেই নদীর রুপে নিজ স্বার্থ হাসিলে বাবু ওরফে জাল পার্সপোট বাবু সকল কিছু করতে পারে। যা ছবিতে প্রমান করে। জাল পার্সপোট বাবুর বিরুদ্ধে রয়েছে বিষদ অভিযোগ। বিগত স্বৈরাচারী সরকারের সময়ে নিজ অবস্থান ধরে রাখতে যেখানে যা প্রয়োজন ছিল তা প্রয়োগ করতো। বাবু ওরফে জাল পার্সপোট বাবু স্বৈরাচারী সরকারের উর্দ্ধতন কর্তাদের সাথে কৌশলে সর্ম্পক গড়ে তুলে ধরাকে সরা ঞ্জান করায় অনেকটা চতুর প্রকৃতির ছিলেন। মন্ত্রী, এমপি ও জেলা পুলিশ সুপার হারুন অর রশিদের সাথে ছিল গভীর সর্ম্পক। তাদের সাথে সেলফি তুলে পোস্ট করা আর প্রয়োজনে নারী হতে শুরু করে সার্বিক সেবা দিত স্বৈরাচারী সরকারের দোসরদের এমনই অভিযোগ সচেতন মহলের। ছাত্র জনতার বৈষম্যের বিরোধী আন্দোলনে স্বৈরাচারী সরকার পদত্যাগ করে দেশ ছাড়লে আত্নগোপন থাকে কিছুদিন। স্বৈরাচারী সরকারের দোসর এবার নতুন ছকে। সদ্য ঘোষিত জেলা বিএনপির আহবায়ক মামুন মাহমুদের সাথে সেই সেলফি তুলে পোস্ট করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে। ক্লিন ইমেজের একজন রাজনৈতিক নেতা মামুন মাহমুদের উপর দৃষ্টি পড়েছে জাল পার্সপোট বাবুর। নানা অপকর্মের হোতা পার্সপোট বাবুকে দিয়ে ক্লিন ইমেজের বিএনপির আহবায়ক মামুন মাহমুদের গায়ে তোকমা দিতে বিশেষ কৌশলে অগ্রসর হচ্ছে। নানা অপকর্মের হোতা ও নিজ এলাকার জন্য কিট, সেই প্রতারক বাবু কিভাবে মামুন মাহমুদের সাথে ছবি তুলে। জাল পার্সপোট বাবু কি মূলত ক্লিন ইমেজের মামুন মাহমুদের মাধ্যমে নিজ স্বার্থ হাসিলে সেলফি, নাকি বিশেষ কোন উদ্দেশ্য নিয়ে নারী সাপলাইকারী জাল পার্সপোট বাবু প্রকৃত পক্ষে কি চায়। বাবু ওরফে জাল পার্সপোট বাবুর বিষয়টি গোয়েন্দা সংস্থার তদন্ত সাপেক্ষে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা গ্রহনের দাবী সচেতন মহলের।
আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...