সংবাদ শিরোনাম :
বগুড়ার শেরপুরে অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র নিখোঁজ! থানায় অভিযোগ বগুড়ার শেরপুরে বেড়েছে কিশোর গ্যাংয়ের দৌরাত্ম্য অপরাধ দমনে কঠোর প্রশাসন ধর্ষণ মামলার স্বাক্ষীর বসতবাড়িতে হামলা, মারপিট, ভাংচুর, টাকা স্বর্ণালংকার লুট                    ফুলবাড়ীতে যানজট নিরসনে কাজ করছে ছাত্রদল রূপগঞ্জে ব্যবসায়ী মামুন ভুঁইয়া হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে বিক্ষোভ, মানববন্ধন, অবরোধ জগন্নাথপুরে দু’পক্ষের সংঘর্ষে প্রায় ১৫ জন আহত  জগন্নাথপুরে পর্নোগ্রাফি মামলার আসামী সহ গ্রেপ্তার ২ মহেশপুর কল্যাণ ট্রাস্টের আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিল সুনামগঞ্জ-১ আসনের মাহবুবুর রহমানে’র ঈদ শুভেচ্ছা বিনিময় ও নির্বাচনি প্রচার-প্রচারণা রূপগঞ্জে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষে গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত ১, আহত ১
শনিবার, ১৪ জুন ২০২৫, ০৭:০৫ পূর্বাহ্ন

রহস্যজনক ভাবে নিখোঁজের ৬দিন পরও সন্ধান মেলেনি মেধাবী ছাত্রী সানজিদার

মিন্টু ইসলাম বগুড়া প্রতিনিধি: / ৫১ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : বৃহস্পতিবার, ১২ জুন, ২০২৫

বগুড়ার শাজাহানপুরে একাদশ শ্রেনীর শিক্ষার্থী সানজিদা নিখোঁজ হওয়া ৬দিন পাড় হলেও এখনও সন্ধান মেলেনি তার। পরিবারের দাবি ছোট ভাইয়ের সাথে রাগ করে করতোয়া নদীতে ঝাঁপ দিয়ে নিখোঁজ হয়। পুলিশের দাবি, যদি নদীতে ঝাঁপ দিতো পরের দিনেই মরদেহ ভেসে উঠত। পরিবারের দাবি ভিত্তিহীন। তারপরও পুলিশ শিক্ষার্থী সানজিদাকে উদ্ধারে কাজ করছে।

নিখোঁজ সানজিদা আক্তার লিছা উপজেলার আড়িয়া ইউনিয়নের রহিমাবাদ উত্তরপাড়ার সাইফুল ইসলাম লিটনের মেয়ে। বগুড়া পল্লী উন্নয়ন একাডেমির একাদশ শ্রেনীর শিক্ষার্থী।

নিখোঁজ সানজিদার পরিবারের সূত্রে জানাগেছে, গত শুক্রবার (৬ জুন) ঈদুল আজহার আগের দিন বিকাল ৩টার দিকে সানজিদা তার বাড়ি সংলগ্ন করোতোয়া নদীতে ঝাঁপ দেয়। কারণ হিসেবে জানা গেছে ছোট ভাই এর সাথে রাগারাগি করে এমন কাণ্ড ঘটায়।

নিখোঁজ শিক্ষার্থী সানজিদার বাবা সাইফুল ইসলাম লিটন বলেন, বিষয়টি শাজাহানপুর থানা পুলিশকে জানালে, প্রথমে ফায়ার সার্ভিস টিম আসে। পরে রাজশাহী থেকে ডুবরি দল আসে। কিন্তু ডুবরি দল আমার সাথে কোন কথা না বলে নদীতে না নেমেই চলে যান। এদিকে নিখোঁজের ৬দিন পাড় হলেও প্রশাসনের দৃশ্যমান কোন সহযোগিতা পাচ্ছেন না তিনি।

ঈদের আগের দিন সানজিদার নিখোঁজ হওয়ায় পর থেকে পুরো পরিবারে ঈদ আনন্দ মলিন হয়ে গেছে।

শাজাহানপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শফিকুল ইসলাম জানান, নিখোঁজের খবর শোনা মাত্রই তদন্তে নেমেছে পুলিশ। সানজিদাকে নদীর পাড় দিয়ে যেতে দেখেছে এলাকাবাসি। কিন্তু নদীতে ঝাঁপিয়ে পড়তে কেউ দেখেনি। এছাড়া করতোয়া ছোট্ট নদী। যদি ঝাঁপ দিয়েই থাকতো তাহলে পরদিনই মরদেহ ভেসে উঠতো। তারপরও পুলিশের একাধিক টিম গুরুত্বের সাথে তদন্ত এবং উদ্ধারে মাঠে নেমেছে।

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..