সংবাদ শিরোনাম :
জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ নারায়ণগঞ্জ থেকে উদ্ধার বিএনপির মনোনয়ন চান ছয়জন, সবদিকে এগিয়ে মাহবুবুর রহমান সরকার বিস্ফোরণ মামলায় মীর্জা ফখরুলসহ ৬৫ জনকে অব্যাহতি ২৪ ঘন্টা না যেতে ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে আবারো দুর্ঘটনা, নিহত আরও ৩ খুলনায় ট্রলার-ফেরি মুখোমুখি সংঘর্ষ, শিশুসহ নিখোঁজ ৩ আবহাওয়ার গুরুত্বপূর্ণ আপডেট! ভারী থেকে অতিভারী বর্ষনের সতর্কতা! আইনজীবী সমিতির নির্বাচনে দলীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক আচরণ চাই: মাসুদুজ্জামান মাসুদ বন্দরে ২৮ ড্রাম চোরাই পামওয়েলসহ দুইজন গ্রেফতার ফাঁদ পেতে ভূয়া সার্টিফিকেট/আইডি কার্ড তৈরির দোকানে অভিযান, বিপুল সংখ্যক ভুয়া সার্টিফিকেট, আইডি, দলিল উদ্ধার  ফতুল্লায় চোরের যন্ত্রণায় অতিষ্ঠ মানুষ, সাংবাদিক সুজনের বাড়িতে দুর্ধষ চুরি 
শুক্রবার, ২২ অগাস্ট ২০২৫, ০৯:৪৭ অপরাহ্ন

নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য প্রার্থী অধ্যাপক মামুন মাহমুদ; যোগ্যতা, ভদ্রতা, শালিনতা ও নেতৃত্বগুণে উজ্জ্বল এক নাম

ফাহমিদা এমি / ২১৮ বার পঠিত
প্রকাশিত সময় : বুধবার, ১৮ জুন, ২০২৫

নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের রাজনীতিতে বর্তমানে সবচেয়ে আলোচিত ও জনপ্রিয় নাম অধ্যাপক মামুন মাহমুদ। তিনি একজন মেধাবী, মার্জিত ও বিচক্ষণ রাজনীতিক ব্যাক্তিত্ব। তার নেতৃত্বে, ভাষায় এবং ভদ্রতায় ফুটে ওঠে বিএনপির মূল আদর্শ ও সাংগঠনিক শৃঙ্খলা।

বিএনপির এই প্রতিশ্রুতিশীল নেতা শুধু একজন রাজনৈতিক কর্মী নন, তিনি একজন শিক্ষাবিদ হিসেবেও সমাজে সুপরিচিত। সমাজে শান্তিপূর্ণ, শিক্ষিত এবং নীতিবান নেতৃত্বের অভাব পূরণে তিনি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। সাধারণ জনগণের সঙ্গে তার মেলামেশা, ব্যবহার এবং সমস্যার সমাধানে আন্তরিক মনোভাব তাঁকে অন্যদের থেকে আলাদা করে তুলেছে।

বিভিন্ন কর্মসূচি ও জনসংযোগমূলক কর্মকাণ্ডে তিনি সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে বিএনপির অবস্থানকে আরও সুদৃঢ় করেছেন। জনগণের বিশ্বাস তিনি অর্জন করেছেন তাঁর সততা, মিষ্টভাষিতা ও নম্র ব্যবহারের মাধ্যমে।

নারায়ণগঞ্জবাসী আজ এমন একজন নেতৃত্ব প্রত্যাশা করে, যিনি হবে নির্ভীক, দক্ষ এবং সর্বোপরি জনগণের কাছে জবাবদিহিমূলক। সেই প্রত্যাশার প্রতীক হয়ে ইতোমধ্যে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন অধ্যাপক মামুন মাহমুদ।

বিগত আওয়ামী শাসনামলে বিরোধী দল হিসেবে বিএনপি নেতাকর্মীরা যখন লাগাতার নির্যাতনের মুখে পড়েছিলেন, তখন অনেকেই হয়ত আত্মরক্ষার জন্য পিছু হটেছেন, কিন্তু অধ্যাপক মামুন মাহমুদের নেতৃত্বে একদল সাহসী কর্মী রাজপথে রয়ে গিয়েছিলো জনগণের অধিকার রক্ষায়।
তিনি নিজেও নানা সময় মিথ্যা মামলা, হামলা ও প্রশাসনিক হয়রানির শিকার হয়েছেন, কিন্তু তার সাহস কখনো দমে যায়নি। বরং প্রতিটি দুঃসময়ে তিনি ছিলেন রাজপথে, ছিলেন নেতাকর্মীদের পাশে, ছিলেন জনগণের কণ্ঠস্বর হয়ে।

তার নিজের ভাষায়—
“বিগত আওয়ামী শাসনামলে বারবার নির্যাতনের শিকার হয়েছি, কিন্তু রাজপথ ছাড়িনি। জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠায় বলিষ্ঠ নেতৃত্ব দেওয়া আমার দায়িত্ব, সেটি আমি পালন করে যাচ্ছি বুক উঁচিয়ে।”

এই একটি বাক্যেই ফুটে ওঠে তার সংগ্রামী জীবনের সারাংশ। তিনি বিশ্বাস করেন,  রাজনীতি হলো মানুষের জন্য, গণতন্ত্রের জন্য, আর সে লড়াইয়ে কোনো ভয় বা চক্রান্ত তাকে থামাতে পারেনি।

আজ নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনের সাধারণ জনগণ এমনই একজন নেতার দিকেই তাকিয়ে আছে— যিনি শুধুমাত্র কথায় নয়, বাস্তব সংগ্রামের মধ্য দিয়ে নিজেকে প্রমাণ করেছেন।
যোগ্যতায়, ভদ্রতায়, শালীনতায় এবং নেতৃত্বের দৃঢ়তায় তিনি আজ নারায়ণগঞ্জ বিএনপির অগ্রণী মুখ, যার ওপর দল এবং জনগণ উভয়েরই আস্থা রয়েছে।

দলীয় নেতাকর্মীরা মনে করছেন, যদি সত্যিকার গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করতে হয়, তবে এরকম বলিষ্ঠ ও নির্ভীক নেতাদেরকেই আগামী নির্বাচনে সামনের সারিতে রাখতে হবে।

নারায়ণগঞ্জ-৪ আসনে দলের তৃণমূল থেকে শুরু করে বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীরা মনে করেন, আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অধ্যাপক মামুন মাহমুদের মতো একজন আদর্শবান, গ্রহণযোগ্য এবং পরীক্ষিত নেতার কাঁধেই প্রার্থীতা তুলে দিলে বিএনপি সবচেয়ে শক্ত অবস্থানে পৌঁছাবে।

আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...


এই ক্যাটাগরীর আরো খবর..