নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়নের ভূইগড় মাহমুদপুর পাকার মাথায় ১ নং ওয়ার্ডের কিশোর গ্যাং লিডার জহিরুল ইসলাম তার সহযোগী শুভ,হাসান,রিয়াজ,সোহান, সোহাগের অত্যাচারে অতিষ্ঠ পুরো মাহমুদপুর পাকার মাথা সহ আশপাশের এলাকা বাসী।
চাঁদাবাজি ছিনতাই জবরদখল সহ নানা অপরাধ কর্মকাণ্ড করেই চলেছে কিশোর গ্যাং লিডার জহিরুলের নেতৃত্বে তার সহযোগীরা। চুন থেকে পান খুঁজতেই কিশোর গ্যাং লিডার জহিরুলের এর নেতৃত্বে তার সহযোগীরা এলাকায় দেশীয় অস্ত্র সেন চাপাটি লাঠি সোটা নিয়ে এলাকায় মোহরা দেন।
আর এতে করে সাধারণ মানুষ আতঙ্কে এবং এদের অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন বলে জানিয়েছেন মাহমুদপুর সহ আশপাশের এলাকার মানুষ। শুধু মাহমুদপুরি নয় ফতুল্লার পার্শ্ববর্তী থানা সিদ্ধিরগঞ্জের মানুষও এদের কাছ থেকে রিস্তার পাইনি।
তাদের বিরুদ্ধে কেউ মুখ খুললে তাদেরকে হতে হয় মিথ্যা অভিযোগ ও মামলা হামলার শিকার, দেখানো হয় লাঠি সোটা নিয়ে ভয়-ভীতি এলাকায় সৃষ্টি করেন সাধারণ মানুষের মাঝে আতঙ্ক।
এদের বিস্তার কথিত আওয়ামীলীগের দোষরদের কাছ থেকেই আশা, এরা ৫ ই আগস্ট এর আগে ছিল শামীম ওসমানের এ কষ্ট নিও কর্মী ৫ তারিখের পরেই এখন তারা বিএনপি’র নাম ব্যবহার করে কথিত কিছু বিএনপি’র নেতাদের ছত্রছায়ায় পুরো মাহমুদপুর এলাকাটিকে ত্রাসের রাজত্বে পরিণত করেছেন।
এদের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে গিয়ে এলাকার পঞ্চায়েত ও সামাজিক মানুষেরা ফতুল্লা মডেল থানা একটি মিথ্যা মামলার শিকার হয়েছেন, এলাকাবাসী জানান এরা এলাকাটিকে সন্ত্রাস চাঁদাবাজি ও কিশোর গাং এর পরিণত করেছেন।
সাধারণ মানুষ কিছু বললেই এদের বিরুদ্ধে মুখ খুললেই তাদেরকে বিভিন্নভাবে হুমকি-ধমকি ও দেশী অস্ত্র নিয়ে মোহরা দিয়ে জনমনে একটি আতঙ্ক সৃষ্টি করেন।
নারায়ণগঞ্জ জেলা পুলিশ সুপার ও যৌথ বাহিনীর সুদৃষ্টি কামনা করে এদেরকে অচিরে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন মাহমুদপুর এলাকাবাসী।
আপনার মন্তব্য প্রদান করুন...